হে আমার শংখ নদীর মাছ ,
কিরিলিয়ান
ফটোগ্রাফি আবিস্কৃত হবার পর আমি ঠিক বুঝে গেছি কেবল প্রাণ হলেই চলবে
না,চৈতণ্যই সর্বশেষ কথা নয়,জড়ও হতে হবে,মাঝে মধ্যে অচৈতণ্য হলেও ঈশ্বরের
সমান ভুগোল প্রাপ্তী ঘটে।তোমার প্রতি আমার চৈতণ্যই সর্বশেষ কথা নয়,তোমার
দৃষ্টি,বাক,বায়োপ্লাজমিক কেশান্টিনা এবং স্পর্শের তরঙ্গবিস্তার সে আমার
অধিগত আলয়। তবু এই যে চেয়ারে তুমি বসে আছো,সামনের টেবিল,ক্যামেরার লেন্স
স্টুডিওর আলোকসজ্জা হাতের নিচে শায়িত স্ক্রিপ্ট এই সব অচৈতন্য জড়ও তোমার
সামষ্টিক সত্তার ধারক তো আমি যেন ঐ চেয়ার,আর তোমাকে ঘিরে থাকা জড় ও অজড়
হই,হতে চাই।আমি ঐ আসনটি হতে চাই বা যে পথ দিয়ে তুমি হেটে প্রবেশ করো
প্রক্ষেপণালয়ে। আমি ঐ দেয়ালটি হতে চাই যে দেয়াল তোমার পেছনে থেকে গৃহের
ভারসাম্য রক্ষা করে।
কিরিলিয়ান ফটোগ্রাফি আবিষ্কৃত হবার পর জানা গেল সকল বস্তুরই আছে বায়োপ্লাজমিক বডি। যে শ্বাস প্রশ্বাসের ফলে বায়ুর অস্তিত্ব সজাগ,তোমার ঐ এস্ট্রাল বডির সাথেও ঘুরে বেড়াতে চাই সমান্তরাল।
কোনো ফটোগ্রাফি নয়;
আমি স্বয়ং তোমার কিরিলিয়ান হতে চাই।
ইতি তোমার পাখি
কিরিলিয়ান ফটোগ্রাফি আবিষ্কৃত হবার পর জানা গেল সকল বস্তুরই আছে বায়োপ্লাজমিক বডি। যে শ্বাস প্রশ্বাসের ফলে বায়ুর অস্তিত্ব সজাগ,তোমার ঐ এস্ট্রাল বডির সাথেও ঘুরে বেড়াতে চাই সমান্তরাল।
কোনো ফটোগ্রাফি নয়;
আমি স্বয়ং তোমার কিরিলিয়ান হতে চাই।
ইতি তোমার পাখি
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন