বৃষ্টি ভালোবেসে কতো কি যে লিখেছি। আজ আমার শৈশব বৃষ্টি তে অস্থির হয়ে আছে। ভেসে যাচ্ছে আমার চট্টগ্রাম। আমার ভালবাসার ,সবচাইতে ভালবাসার জায়গাটা ভাসছে বন্যার অভিশাপে। আমার দুহাত রিক্ত। শূন্য। কিচ্ছু করবার নেই।সবকিছু দেখে সয়েও আমার দিন কাটছে। আমার সময়গুলো সময় পার করছে।আমি আনন্দে কখনো দিনতিপাত করছি ,আমি খেলা দেখছি ,আর কিছু পরপর আমার চট্টগ্রাম দেখে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলছি।
ফুটবল খেলার নিদারুন ভক্ত আমি নই। কিন্তু গতরাতের খেলাটা দেখতে বসেছিলাম। প্রায় অধিকাংশ মানুষ আর্জেন্টিনার পাগল। সকলেই অস্থির মেসি কে নিয়ে। ইরানের কাছে খুব স্বাভাবিক ভাবেই অল্প কিছু মানুষের প্রত্যাশা। টানটান উত্তেজনায় খেলাটা এগিয়ে নিচ্ছিলো ইরান।কেও আশা করেনি ওদের নিয়ে ঠিক এতোটা। আমি আগেই বলেছি আমি খেলার ভীষণ কোনো ভক্ত নই। শুধু গতরাতে মনে হলো অনেক ছোটবেলায় পড়া 'একতাই বল 'কথাটা কি ভীষণ ভাবে প্রমান করতে চলেছে দুটো দল। সমানে খেলছে নিজের দেশ কে সম্মান এনে দিতে।সবাই মিলে কি অসাধারণ খেলছে। কিন্তু তবু সব কিছুর মাঝে কিছু সত্যি আমাদের বোধ হয় মেনে নিতেই হয়।আমরা নির্ভর করতে ভালবাসি ,আমরা নির্ভর করতে শিখে গেছি কিছু অলৌকিক শক্তির ওপর।আমরা ভালবাসি ভাবতে কেও একজন অসাধারণ এগিয়ে আসবেন ।তিনি একাই আমাদের সকল পরাজয় থেকে জয়ের মুখ দেখাবেন ।এবং সেরকম নির্ভরযোগ্য মানুষ টা আমরা দেখেছি। সেই মেসি কে আমরা দেখেছি। তাঁদের বোধ হয় বলা হয় মোড় ঘোরানো মানুষ।যাঁরা পৃথিবীতে এসেছেন একক ভাবে ক্ষমতা নিয়ে।যাঁরা পাল্টে দিতে পারেন সময় ,সবকিছু। মুহুর্তেই।
ঠিক তেমনি সবখানে ,সব জায়গায় এরকম একটা মানুষের আবির্ভাবের প্রয়োজন বড় তীব্র ভাবে দেখা দেয়। সবাই স্বাধীনতার ডাক দিতে পারেনা।সবার ডাকে যুদ্ধ হয়না। কিছু ক্ষণজন্মা মানুষের ডাকে কোনকিছু ঘটে। সেই ক্ষণজন্মা ,অঘটন ঘটন পটীয়সী মানুষ টা কোথায়?কোথায় লুকিয়ে আছে ???বৃষ্টি অভিশাপ নয়। বৃষ্টি ভালবাসার।ছয়টা ঋতুতে এত সুন্দর সাজে সাজতে পারে কটা দেশ ?আমার দেশ সাজতে পারে। শুধু আমার দেশ।কিন্তু আমরা মানুষ গুলো দেশ টাকে নষ্ট করবার আগে কেনো ভাবিনা ?সবসময় কেন কেবল একজন দেবরূপ মানুষের আবির্ভাবের আশায় থাকি যিনি সকল অসম্ভব কে সম্ভব করে তুলবেন ???আমরা আমাদের পাল্টাবো নাকি এখনো কোনো দেবতুল্য মানুষের প্রতিক্ষায় থেকে যাবো ?ঈশ্বর অতিষ্ট হয়ে যদি ওই দেবতার আবির্ভাব বন্ধ করে দেন ?
ফুটবল খেলার নিদারুন ভক্ত আমি নই। কিন্তু গতরাতের খেলাটা দেখতে বসেছিলাম। প্রায় অধিকাংশ মানুষ আর্জেন্টিনার পাগল। সকলেই অস্থির মেসি কে নিয়ে। ইরানের কাছে খুব স্বাভাবিক ভাবেই অল্প কিছু মানুষের প্রত্যাশা। টানটান উত্তেজনায় খেলাটা এগিয়ে নিচ্ছিলো ইরান।কেও আশা করেনি ওদের নিয়ে ঠিক এতোটা। আমি আগেই বলেছি আমি খেলার ভীষণ কোনো ভক্ত নই। শুধু গতরাতে মনে হলো অনেক ছোটবেলায় পড়া 'একতাই বল 'কথাটা কি ভীষণ ভাবে প্রমান করতে চলেছে দুটো দল। সমানে খেলছে নিজের দেশ কে সম্মান এনে দিতে।সবাই মিলে কি অসাধারণ খেলছে। কিন্তু তবু সব কিছুর মাঝে কিছু সত্যি আমাদের বোধ হয় মেনে নিতেই হয়।আমরা নির্ভর করতে ভালবাসি ,আমরা নির্ভর করতে শিখে গেছি কিছু অলৌকিক শক্তির ওপর।আমরা ভালবাসি ভাবতে কেও একজন অসাধারণ এগিয়ে আসবেন ।তিনি একাই আমাদের সকল পরাজয় থেকে জয়ের মুখ দেখাবেন ।এবং সেরকম নির্ভরযোগ্য মানুষ টা আমরা দেখেছি। সেই মেসি কে আমরা দেখেছি। তাঁদের বোধ হয় বলা হয় মোড় ঘোরানো মানুষ।যাঁরা পৃথিবীতে এসেছেন একক ভাবে ক্ষমতা নিয়ে।যাঁরা পাল্টে দিতে পারেন সময় ,সবকিছু। মুহুর্তেই।
ঠিক তেমনি সবখানে ,সব জায়গায় এরকম একটা মানুষের আবির্ভাবের প্রয়োজন বড় তীব্র ভাবে দেখা দেয়। সবাই স্বাধীনতার ডাক দিতে পারেনা।সবার ডাকে যুদ্ধ হয়না। কিছু ক্ষণজন্মা মানুষের ডাকে কোনকিছু ঘটে। সেই ক্ষণজন্মা ,অঘটন ঘটন পটীয়সী মানুষ টা কোথায়?কোথায় লুকিয়ে আছে ???বৃষ্টি অভিশাপ নয়। বৃষ্টি ভালবাসার।ছয়টা ঋতুতে এত সুন্দর সাজে সাজতে পারে কটা দেশ ?আমার দেশ সাজতে পারে। শুধু আমার দেশ।কিন্তু আমরা মানুষ গুলো দেশ টাকে নষ্ট করবার আগে কেনো ভাবিনা ?সবসময় কেন কেবল একজন দেবরূপ মানুষের আবির্ভাবের আশায় থাকি যিনি সকল অসম্ভব কে সম্ভব করে তুলবেন ???আমরা আমাদের পাল্টাবো নাকি এখনো কোনো দেবতুল্য মানুষের প্রতিক্ষায় থেকে যাবো ?ঈশ্বর অতিষ্ট হয়ে যদি ওই দেবতার আবির্ভাব বন্ধ করে দেন ?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন