প্রায়ই মনে হয় একটা অদ্ভুত কথা। চোখের জলের যদি রং থাকতো তবে দারুন হতো।কার চোখের জল সত্য আর কারটা মিথ্যে বুঝে নিতে পারতাম সহজে ।বুঝে নিতাম কোথায় কোন্ মানুষের চোখের জলে কত ব্যাথা ,কত ব্যাকুলতা। মনের ভেতর ঢুকে ঘুরে বেরিয়ে আসার যেমন কিছু উপায় নেই ঠিক তেমনি চোখের জল গড়াতে দেখলেই আমাদের ব্যাথিত হতে হবে,ভাবতে হবে মানুষটা সত্যিই ভীষণ ভাবছেতো আমার জন্যে।আবেগের একটা অদ্ভুত ব্যবহার।
চোখের জল অনেক ব্যাথার উপশমকারী বটে কিন্তু এই চোখের জলের মূল্য শুধুমাত্র নিজের ছাড়া আর কারোর কাছে খুব একটা থাকেকি ?
জানিনা।
এই নিয়ে আমার অনেক অনেক প্রশ্ন ছিল যখন খুব ভালো করে রবি ঠাকুর কে জানতে চেষ্টা করা শুরু করেছিলাম। তাঁকে জানা খুব সহজ নয়। অত ক্ষমতা আমার নেই।
শুধু তাঁর একটা গানের গল্প ভীষণ টানে আমায় এখনো।
তিনি পূরী থেকে ফিরছিলেন ,তাঁর ছোট ছেলে শমীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষকৃত্য সেরে। কলেরা হয়েছিলো শমীন্দ্রনাথের। সে যুগেও চেষ্টার ত্রুটি রাখেননি তাঁরা। তবু শেষরক্ষা হয়নি।
সেই ব্যাথাময় ফিরে আসা------ পূরী থেকে শান্তিনিকেতন। বাবার হাতে পুত্রের শেষ কৃত্য সম্পাদন শেষে। কতটা কান্না আর অশ্রুজলের। সেই আবেগের কি কোনো ভাষা হয়?
জলে ভরা হৃদয় নিয়ে ট্রেনের জানলার পাশের আসন টিতে বসে ফিরছিলেন কবি।
আকাশ ভরা জ্যোৎস্না। আলোতো নয় যেন ভাসিয়ে নিয়ে যাবে দূর থেকে দূরে।
ওই আলোর অপার্থিব সৌন্দর্য কবির চোখের জলকে রূপান্তর করে ফেলে হঠাৎ । কবির হৃদয় নিংড়ে ঠিক ওই জ্যোৎস্নার জোয়ারের মতনই বেরিয়ে আসে গান........................আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে। ................
আমরা সবাই গানটিকে প্রেমের গান বলেই জানি। কতো প্রেমিকের না বলা কথা বলা হয়ে গেছে ওই গানে।
কি অনন্য। কি অসাধারন।
মনের দূর্বার আবেগের কি অদ্ভুত ব্যবহার !!!!!!
জলোচ্ছাসের মত আসতে চাওয়া চোখের জলের কি অসাধারণ পরিসমাপ্তি।
কোন্ টা ভালো বলতে পারো ?
অমূল্য তোমার চোখের জলের মাটিতে গড়িয়ে পড়া ?নাকি একটা সুন্দর সৃষ্টি ???
কোনটা ভালো ?
চোখের জল অনেক ব্যাথার উপশমকারী বটে কিন্তু এই চোখের জলের মূল্য শুধুমাত্র নিজের ছাড়া আর কারোর কাছে খুব একটা থাকেকি ?
জানিনা।
এই নিয়ে আমার অনেক অনেক প্রশ্ন ছিল যখন খুব ভালো করে রবি ঠাকুর কে জানতে চেষ্টা করা শুরু করেছিলাম। তাঁকে জানা খুব সহজ নয়। অত ক্ষমতা আমার নেই।
শুধু তাঁর একটা গানের গল্প ভীষণ টানে আমায় এখনো।
তিনি পূরী থেকে ফিরছিলেন ,তাঁর ছোট ছেলে শমীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষকৃত্য সেরে। কলেরা হয়েছিলো শমীন্দ্রনাথের। সে যুগেও চেষ্টার ত্রুটি রাখেননি তাঁরা। তবু শেষরক্ষা হয়নি।
সেই ব্যাথাময় ফিরে আসা------ পূরী থেকে শান্তিনিকেতন। বাবার হাতে পুত্রের শেষ কৃত্য সম্পাদন শেষে। কতটা কান্না আর অশ্রুজলের। সেই আবেগের কি কোনো ভাষা হয়?
জলে ভরা হৃদয় নিয়ে ট্রেনের জানলার পাশের আসন টিতে বসে ফিরছিলেন কবি।
আকাশ ভরা জ্যোৎস্না। আলোতো নয় যেন ভাসিয়ে নিয়ে যাবে দূর থেকে দূরে।
ওই আলোর অপার্থিব সৌন্দর্য কবির চোখের জলকে রূপান্তর করে ফেলে হঠাৎ । কবির হৃদয় নিংড়ে ঠিক ওই জ্যোৎস্নার জোয়ারের মতনই বেরিয়ে আসে গান........................আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে। ................
আমরা সবাই গানটিকে প্রেমের গান বলেই জানি। কতো প্রেমিকের না বলা কথা বলা হয়ে গেছে ওই গানে।
কি অনন্য। কি অসাধারন।
মনের দূর্বার আবেগের কি অদ্ভুত ব্যবহার !!!!!!
জলোচ্ছাসের মত আসতে চাওয়া চোখের জলের কি অসাধারণ পরিসমাপ্তি।
কোন্ টা ভালো বলতে পারো ?
অমূল্য তোমার চোখের জলের মাটিতে গড়িয়ে পড়া ?নাকি একটা সুন্দর সৃষ্টি ???
কোনটা ভালো ?
Konta bhalo shei bichar korar dhrishtota nei aamar, sudhu bolte paari tumi j ei bepar ta niye bhebecho, setake tomar lekhai bakto korecho sheitai 1 ta oshadharon bepar .. Ashole lekha ta porar por keno jeno kichu likte ecchhe korche na ... baar baar porchi r odbhut okarone khokh diye jol porche
উত্তরমুছুন